টক দই খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন

দই খেতে আমরা সবাই পছন্দ করি। বিশেষ করে অনেকের কাছে আবার টক দই ভীষণ পছন্দ। কিন্তু টক দই খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা জানি কি? যদি না জেনে থাকেন তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আজ আমি টক দই খাওয়ার উপকারিতা, টক দই খাওয়ার অপকারিতা এবং ওজন কমাতে টক দই খাওয়ার নিয়ম নিয়ে আলোচনা করবো।

টক দই খাওয়ার উপকারিতা

এছাড়াও জানতে পারবেন গর্ভাবস্থায় টক দই খাওয়ার উপকারিতা ও টক দই খাওয়ার সঠিক নিয়ম। এ ধরণের আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন প্রথমে আমরা টক দই খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানি।

টক দই খাওয়ার উপকারিতা

টক দই একটি স্বাস্থ্যসম্মত পুষ্টিকর খাবার যা আমাদের কাছে অতি জনপ্রিয় টক দইয়ের অনেক উপকারিতা রয়েছে। তাই আমাদের সুস্থ থাকার জন্য সকলের টক দই খাওয়া উচিত। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক টক দইয়ের উপকারিতা গুলো কি কি?

হজমে সহায়কঃ টক দইয়ের প্রধান উপাদান হলো প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া যা ভালো ব্যাকটেরিয়া নামে পরিচিত। এই ব্যাকটেরিয়া আমাদের অন্ত্রের হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং পেটের সমস্যার সমাধান করে। গ্যাস্ট্রিক, বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা থাকলে টক দই খেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়।

ইমিউন সিস্টেম উন্নত করেঃ প্রোবায়োটিক উপাদান গুলির কারণে টক দই আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে আমাদের শরীরে ঠান্ডা, কাশি এবং অন্যান্য সংক্রমনের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে।

হাড় মজবুত করেঃ টক দই ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর ভালো উৎস। এ দুটো উপাদান হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে এবং অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ের দুর্বলতা প্রতিরোধ করে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

টক দই খাওয়ার উপকারিতা

ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেঃ টক দই এ রয়েছে প্রচুর প্রোটিন এবং প্রোবায়োটিক উপাদান যেগুলো ক্ষুধা কমাতে সহায়তা করে। টক দই খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে তাই অযথা খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। নিয়মিত টক দই খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়ঃ টক দই এ রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট প্রোবায়োটিক যা হৃদপিন্ডের সুস্থতা বজায় রাখে। তাই টক দই নিয়মিত খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

ত্বক ও চুলের যত্নেঃ টক দই এ আরও রয়েছে ল্যাকটিক এসিড যা ত্বকের মৃতকোষ দূর করে ত্বককে করে উজ্জ্বল। এছাড়াও ল্যাকটিক এসিড চুলের জন্য ভীষণ উপকারী। ল্যাকটিক এসিড চুলের মসৃণতা বৃদ্ধি করে এবং চুল পড়া রোধ করে।

টক দই খাওয়ার অপকারিতা 

টক দই বাঙ্গালি সংস্কৃতিতে একটি জনপ্রিয় খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন ও ভিটামিন থাকে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। টক দই স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি। কিন্তু টক দই খাওয়ার উপকারিতা থাকলেও টক দই খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে যা অতি সামান্য। তাহলে চলুন টক দই খাওয়ার অপকারিতা জেনে নেয়া যাক।

অ্যাসিডিটির সমস্যাঃ টক দই এ ল্যাকটিক অ্যাসিড থাকে, যা স্বাভাবিকভাবে হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। কিন্তু যারা আগে থেকেই গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য টক দই খাওয়া সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। টক দই খেলে পেটের অ্যাসিড বাড়তে পারে। বুকজ্বালা, গ্যাস্ট্রিকের অস্বস্তি কিংবা পেটে ব্যথার সমস্যা বাড়াতে পারে। তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম টক দই খাওয়ার উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি টক দই খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে যা অতি সামান্য।

ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতাঃ অনেক মানুষ ল্যাকটোজ হজম করতে পারেনা। দই এ ল্যাকটোজ থাকে যদিও টক দই এ এই মাত্রা কিছুটা কম থাকে। তবুও যারা ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতায় ভুগছেন তারা টক দই খেলে পেটে ফাঁপা, ডায়রিয়া বা গ্যাসের সমস্যা অনুভব করতে পারেন। এ কারণে ল্যাকটোজ অসহিষ্ণু মানুষের টক দই খাওয়া এড়িয়ে চলা ভালো।

ঠান্ডাজনিত সমস্যাঃ যারা সহজেই ঠান্ডা জ্বর বা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন তাদের জন্য টক দই খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। টক দই ঠান্ডা তাই ঠান্ডাজনিত রোগ বাড়তে পারে। বিশেষ করে রাতে বা শীতকালে টক দই খেলে সর্দি, কাশি, বা শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।

প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামের ভারসাম্যহীনতাঃ দৈনিক প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন মেটানোর জন্য টক দই উপকারী হলেও অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শরীরে এই উপাদানগুলির ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। টক দই এ প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড় ও পেশীর জন্য ভালো। তবে বেশি পরিমাণে টক দই খাওয়া শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম জমা করতে পারে যা কিডনির পাথর বা অন্যান্য কিডনি সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়।

গর্ভাবস্থায় টক দই খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় মায়ের খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এ সময় মায়ের শরীরের পুষ্টির প্রভাব সরাসরি শিশুর ওপর পড়ে। গর্ভাবস্থায় টক দই খাওয়ার উপকারিতা অসীম। এটি কেবল মায়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে না বরং শিশুর সঠিক বৃদ্ধি ও বিকাশে সহায়ক হয়। টক দই প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, প্রোবায়োটিক এবং ভিটামিনের চমৎকার উৎস যা গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারী।

ক্যালসিয়াম সরবরাহ করেঃ গর্ভাবস্থায় শিশুর হাড় গঠনে প্রচুর ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। টক দই একটি চমৎকার ক্যালসিয়ামের উৎস যা শিশুর হাড় মজবুত করতে সহায়তা করে। এছাড়া মায়ের হাড় ও দাঁতকে সুস্থ রাখতে ক্যালসিয়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং টক দই তা পূরণ করতে সহায়তা করে।

হজমশক্তি বাড়ায়ঃ গর্ভাবস্থায় টক দই খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। গর্ভাবস্থায় হজম সমস্যা একটি সাধারণ সমস্যা। টক দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিকস বা উপকারী ব্যাকটেরিয়া হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এবং গ্যাস, পেট ফাঁপা বা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ফলে গর্ভবতী মায়ের হজমশক্তি উন্নত হয় এবং খাদ্য থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি শোষণ করা সহজ হয়।

প্রোটিনের উৎসঃ গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে প্রোটিনের চাহিদা বৃদ্ধি পায়, কারণ এটি শিশুর টিস্যু, কোষ এবং মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে। টক দই প্রোটিনের একটি ভালো উৎস যা গর্ভবতী মায়ের দৈনিক প্রোটিনের চাহিদা পূরণে সহায়ক।

ইমিউন সিস্টেম উন্নত করেঃ গর্ভাবস্থায় মা এবং শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য টক দই খাওয়া খুবই উপকারী। এতে থাকা প্রোবায়োটিক উপাদানগুলো ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে যা মাকে বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে। এর ফলে মা এবং শিশুর স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। সূতরাং গর্ভাবস্থায় টক দই খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করেঃ গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দিতে পারে যা মা এবং শিশুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। টক দই এ থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। পটাশিয়াম শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম বের করে দেয় যা রক্তচাপ কমাতে সহায়ক।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করেঃ গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি মা এবং শিশুর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। টক দই কম ক্যালোরি এবং উচ্চ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন হওয়ায় এটি খেলে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এটি দীর্ঘসময় পেট ভরা রাখতে সহায়তা করে ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রয়োজন হয় না।

অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করেঃ গর্ভাবস্থায় অনেক মা অ্যানিমিয়ায় ভোগে যা শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। টক দইয়ে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন এবং মিনারেল শরীরে আয়রন শোষণে সহায়তা করে, যা অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। আয়রনের অভাব পূরণে টক দই একটি কার্যকরী খাবার।

মানসিক চাপ কমায়ঃ গর্ভাবস্থায় মানসিক চাপ বা উদ্বেগ একটি সাধারণ সমস্যা। টক দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক উপাদানগুলো মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে। এটি সেরোটোনিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যা মায়ের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়ক হয় এবং ভালো ঘুম নিশ্চিত করে।

ওজন কমাতে টক দই খাওয়ার নিয়ম

ওজন কমাতে টক দই খাওয়ার নিয়ম

যদি ওজন কমাতে টক দই খাওয়ার নিয়ম গুলো মেনে আপনি টক দই খেতে পারেন তাহলে খুব দ্রুত ওজন কমাতে পারবেন। তাই আসুন এবার আমরা জেনে নেই ওজন কমাতে আমরা কিভাবে টক দই খাব।

টক দই ও ফলঃ ওজন কমানোর জন্য ফলের সাথে টক দই খাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ডায়েট। আমরা যে সকল ফলমূল খাই যেমনঃ আপেল, কমলা, আঙ্গুর, তরমুজ, পেয়ারা, কলা, ডালিম ইত্যাদির সাথে টক দই মিশিয়ে একসাথে খেতে পারি। টক দই এর সাথে ফল খেলে খুব দ্রুত ওজন কমে।

বাদাম ও টক দইঃ কাঠ বাদাম ও চিনা বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট ও ক্যালোরি কমাতে সাহায্য করে। তাই টক দই এর সাথে কাঠবাদাম ও চিনা বাদাম একসাথে করে খেতে পারেন এতে করে খুব দ্রুত আপনার ওজন কমবে।

আখরোট ও টক দইঃ আখরোটকে সুপার ফুড বলা হয়। কারণ এতে বহু পুষ্টি উপাদান রয়েছে। দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে আখরোট ও টক দই একসাথে খাওয়া যেতে পারে। টক দই ও আখরোট একসাথে খেলে খুব দ্রুত ওজন কমবে।

ওটস ও টক দইঃ আমরা সবাই জানি ওজন কমানোর জন্য ওটস একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান। আমরা যারা ওজন কমানোর ডায়েট নিয়ন্ত্রণ করে থাকি তারা সকলেই ওটস খাদ্য তালিকায় রাখি। আর আপনি যদি টক দই ওটস একসাথে খান তাহলে খুব দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

চিয়া সিডের সাথে টক দইঃ চিয়া সিড ও টক দই ওজন কমানোর জন্য একটি সঠিক খাদ্য। কারন চিয়া সিড ও টক দই খেলে দীর্ঘক্ষন পেট ভর্তি থাকে। চিয়া সিড ও টক দই খাওয়ার পর দীর্ঘক্ষণ পেটে থাকে তাই অযথা খাদ্য গ্রহণের প্রবণতা থাকে না। চিয়া সিডে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং টক দই এ রয়েছে প্রোবায়োটিক এটিও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে যার ফলে খুব দ্রুত ওজন কমে।

টক দই খাওয়ার উপযুক্ত সময়

আমরা সকলেই টক দই খেয়ে থাকি কিন্তু টক দই কখন খাওয়া উচিত এবং কখন খাওয়া উচিত নয় এ বিষয়ে অনেকে সঠিক তথ্য জানিনা। কোন সময় টক দই খেলে সব থেকে ভালো উপকারিতা পাওয়া যায় এখন আমরা এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। দুপুরে খাবার পর টক দই খাওয়ার উপযুক্ত সময়। এছাড়া আপনি সকালে খাওয়ার পর টক দই খেতে পারেন। রাতে টক দই খাওয়া একদমই উচিত না কারণ রাতে টক দই খেলে শরীরে নিউকাস জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই রাতে টক দই এড়িয়ে চলাই ভালো। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন টক দই খাওয়ার উপযুক্ত সময় কখন।

লেখকের মন্তব্য

টক দই খাওয়া আমদের শরীরের জন্য ভালো এবং টক দই খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কিন্তু আমাদের কে মনে রাখতে হবে টক দই খাওয়ার অপকারিতাও আছে। তাই সুস্থ থাকার জন্য সঠিক নিয়মে, সঠিক সময়ে পরিমিত পরিমাণে টক দই খেতে হবে। তাহলে আমরা সুস্থ থাকতে পারবো। আজকের আর্টিকেল থেকে নিশ্চয় টক দই খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং অন্যান্য বিষয়সমূহ জানতে পেরেছেন।

আশকরছি আর্টিকেলটি পড়ে টক দই সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় জানতে পেরে আপনাদের ভাল লেগেছে। তাহলে আর্টিকেলটি বন্ধদের সাথে শেয়ার করুন যেন অন্যরাও এ বিষয়ে জানতে পারে। এ ধরণের আরও সুন্দর আর্টিকেল পড়ার জন্য নিউজ ম্যাক্স বিডি ওয়েবসাইটি ভিজিট করার অনুরোধ রইল।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url